Monday, February 15, 2016

এই বাংলার জমিনে নাস্তিকদের কোনো জায়গা নেই।
কথা গুলো শুনে গায়ের পশম কারা হয়ে যাই, এই কুত্তার বাচ্চাদের ফাঁসি কি হবে না।
দেখুন ব-দ্বীপ প্রকাশনার বই গুলোতে কি লেখা হয়েছে!
.
১) বইটির ৩২ নং পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে-
“আল্লাহ্‌ তো মানুষেরই সৃষ্টি। কাজেই এটা মুহাম্মদের মানস সৃষ্টি। মুহাম্মদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল এই রকম এক সন্ত্রাসী ও স্বেচ্ছাচারী মহাশক্তিমান অলৌকিক সত্তার কল্পনা এবং তার সর্বশ্রেষ্ঠ দাস প্রতিনিধি স্বরূপ তাঁর নিজেকে।” (অধ্যায় : ইসলাম ও নিরঙ্কুশ একত্ববাদ, পৃষ্ঠা: ৩২)
.
২) বইটির ৩৬ নং পৃষ্ঠায় বলা হচ্ছে-
“আল্লাহ্‌র প্রকৃতিই যদি এমন এক স্বেচ্ছাচারী ও বিকৃত মানসিকতাসম্পন্ন পীড়নবাদী বা ধর্ষকামীর হয় তবে এই আল্লাহ্‌র প্রকৃতি অনুসরণে মানুষ কোন্‌ চরিত্র অর্জন করতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।” (অধ্যায়: স্বৈরতন্ত ইসলামের এক অনিবার্যতা, পৃষ্ঠা: ৩৭)
.
৩) বইটির ৫১ নং পৃষ্ঠায় বলা হচ্ছে-
“আমাদের দেশে সমাজ জীবনে নারীর তুলনামূলক অনুপস্থিতি এবং নারীর উপর ধর্ষবাদী পুরুষদের যৌন আগ্রাসন ও ধর্ষণের আধিক্য যে কোনও মানুষের চোখে পড়বে। এটা অবশ্য আমাদের দেশের একক অবস্থা নয়, সমগ্র মুসলিম পৃথিবীর অবস্থাই কম-বেশি এই রকম। (অধ্যায়- ইসলামের বিজয়ে নারীর পরাজয়, পৃষ্ঠা- ৫১)
.
৪) বইটির ১১০ নং পৃষ্ঠায় বলা হচ্ছে-
“মুহাম্মদ নিজ মতবাদ ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য কোনও কাজেই পিছপা ছিলেন না এবং তৎকালীন অর্ধসভ্য, দরিদ্র ও মরুময় আরবের মানদণ্ড অনুযায়ী নিজ স্থূল সম্ভোগের ক্ষেত্রেও কম যান নাই। আসলে তিনি ছিলেন অসাধারণ কূট, ধূর্ত ও নির্দয়।” (অধ্যায়: ইসলামের অশুভ ভূমিকা, পৃষ্ঠা-১১০)
.
৫) বইটির ১১৪ নং পৃষ্ঠায় বলা হচ্ছে-
“বিশেষত ইসলাম ধর্ম এক ভয়ংকর সন্ত্রাসী ও ধর্ষকামী বা স্যাডিস্টিক একনায়কী ধর্ম। এই ধর্ষকামী বা স্যাডিস্টিক ধর্মের প্রচণ্ড প্রভাবের ফলে এ দেশে কোনও শুভ শক্তি মাথা তুলে দাড়াতে পারছে না।” অধ্যায়: ইসলামের অশুভ ভূমিকা, পৃষ্ঠা-১১৪)
.
যেহেতু বইমেলা বাংলা একাডেমীর তত্ত্বাবধানে হয়, তাই আপনারা বাংলা একাডেমীর দায়িত্বশীলদের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করতে পারেন-
বাংলা একাডেমীর ফোন নম্বর-
৯৬৬০৯৩৩, ৮৬১৯৫৭৭ (মহাপরিচালক), ৮৬১৯৫৪৬, ৮৬২৮৪৪০ (পরিচালক),৮৬১৯৭১৫ (প্রধান গ্রন্থাগারিক)
৮৬১৯৩৬৪ (উপ-পরিচালক), ৮৬১৯৭৫০ (ব্যবস্থাপক)
.
ব-দ্বীপ প্রকাশন এর মূল অফিস:
ঠিকানা: ৬৩ কনকর্ড এম্পোরিয়াম শপিং কমপ্লেক্স, ২৫৩- ২৫৪ এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন, ঢাকা-১২০৫, মোবাইল: ০১৫৫৭৭৯১৩৯৬

Sunday, February 14, 2016



আশা করি একটু কষ্ট করে পড়বেন।
<---------------বুদ্ধিমতী মা----------------->
হযরত উম্মে সুলাইম (রাঃ) ছিলেন
মালেকের স্ত্রী। জাহেলী যুগে তার
ঘরেই হযরত আনাস (রাঃ) জন্ম গ্রহণ
করেন। তিনি সর্বপ্রথম ইসলাম
গ্রহণকারীদের একজন। ইসলাম গ্রহণের
কারণে স্বামী মালেক ক্ষুব্ধ
হয়ে শামে চলে যান
এবং সেখানে মৃত্যুবরণ করেন।
অতঃপর আবু তালহা তাঁকে বিবাহের
প্রস্তাব দিলে তিনি বললেন, হে আবু
তালহা! আমি তোমার প্রস্তাবে সম্মত
আছি। কোন
বুদ্ধিমতী মহিলা তোমাকে প্রত্যাখ্যাণ
করতে পারে না। তবে কথা হচ্ছে,
আমি একজন মুসলিম নারী, আর
তুমি এখনো ইসলাম গ্রহণ করোনি।
হে আবু তালহা! তুমি কি জান না যে,
তোমার প্রতিপালক আল্লাহই এ যমিন
হতে উদ্ভিদ উৎপন্ন করেন?
আবু তালহা বললেন, হ্যাঁ অবশ্যই।
হে আবু তালহা!
তাহলে তুমি কিভাবে গাছের পুজা করো?
সেটাতো একটা মাখলুক মাত্র। হে আবু
তালহা! তুমি যদি ইসলাম গ্রহণ করো,
তাহলে আমি তোমার কাছে বিবাহের
কোন মহর দাবী করবো না। এরপর একদিন
আবু তালহা কালেমা পাঠ করলেন, ইসলাম
ধর্মে দিক্ষীত হলেন অতঃপর তাদের
মাঝে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। আল্লাহ
তায়ালা তাদের একটি ছেলে দান
করেন। ছেলেটি ছিলো তাদের খুবই
আদরের। হঠাৎ ছেলেটি খুবই অসুস্থ
হয়ে পড়লো। আবু
তালহা রাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দরবার
হতে ফিরলেন। সাথে সাথি-
সঙ্গী অনেকেই। প্রথমেই অসুস্থ ছেলের
কথা জিজ্ঞেস করলেন, উম্মে সুলাইম
বললেন, ছেলেটি অনেক দিন যাবৎ
অসুস্থ। আজ সে ভাল আছে।
উম্মে সুলাইম সবাইকে খাবার পরিবেশন
করলেন। খাবার শেষে সবাই চলে গেল।
আবু তলহা ঘুমের প্রস্তুতি নিলেন।
উম্মে সুলাইম নিজ
হাতে স্বামীকে সুগন্ধি মেখে দিলেন।
প্রতি রাতের ন্যায় খোশ-গল্প করলেন।
অতঃপর ঘুমালেন।
শেষরাতে উম্মে সুলাইম বললেন, হে আবু
তালহা! যদি কেহ কাউকে কোন বস্তু ধার
দেয় অতঃপর মালিক তা ফেরত চায়,
তাহলে কি ধার গ্রহীতা ঐ বস্তু ফেরত
না দিয়ে পারে? আবু তালহা বললেন, না,
তা তো হতে পারে না।
তখন উম্মে সুলাইম বললেন, আল্লাহ
তায়ালা তোমাকে একটি ছেলে ধার
দিয়েছিলেন। এখন তিনি তাকে তাঁর
নিকট তুলে নিয়ে গেছেন। অতএব
তুমি সওয়াব মনে করে ধৈর্য ধারণ করো।
আবু তালহা ইন্নাল্লিাহি ... পাঠ করলেন
এবং আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া জ্ঞাপন
করলেন। ভোরে রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পেছনে ফজরের
নামায আদায় করলেন। নামায
শেষে রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে উক্ত
ঘটনা জানালেন। ঘটনা শুনে রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
তাদের জন্য দোয়া করলেন। রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর
দোয়া কি বিফলে যায়? কয়েক মাস পর
আল্লাহ
তায়ালা তাদেরকে আরো একটি ফুটফুটে বাচ্চা দান
করলেন।
বর্ণনায় পাওয়া যায় যে, উম্মে সুলাইম
(রাঃ)-এর নজিরবিহীন ধৈর্যের প্রতিফল
হিসেবে আল্লাহতায়ালা তাকে এমন
দশজন ছেলে সন্তান দান করেন
যারা সকলেই কুরআনের হাফেয
এবং ধারক-বাহক ছিলেন।
[আল ইছাবা : ৭/৩২৯, উসদুল গাবাহ :
৭/৩৭৬, খুলুকুল মুমিন : ৬৮]
যিনা-ব্যভিচার, প্রেম-ভালোবাসা, পরকীয়াঃ
১। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ " তোমরা যিনার কাছেও যেওনা, কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ। (সুরা বনী ইসরাঈলঃ ৩২)
২। রাসুল সাঃ বলেছেনঃ "আল্লাহর দৃষ্টিতে শিরকের পর সবচাইতে বড় গুনাহ হচ্ছে এমন কোন জরায়ুতে একফোটা নাপাক পানি ফেলা, যা আল্লাহ তার জন্য হালাল করেন নি।" (সহীহ বুখারী)
৩। রাসুল সাঃ আরো বলেছেন, "জিনাকারী যখন জিনা করে তখন তার ঈমান থাকেনা"। "জিনাকারী যখন যিনায় লিপ্ত থাকে তখন তার থেকে ঈমান উঠিয়ে নেওয়া হয় যা আকাশে মেঘের মতো ভাসতে থাকে।" সে যখন যিনা থেকে ফিরে আসে তখন তার ঈমান ফেরত দেওয়া হয়। (আবু দাউদ, হাদীস সহীহ, শায়খ আলবানি)
৪। রাসুল সাঃ বলেছেন, কেয়ামতের লক্ষণ হচ্ছে মুসলমান সমাজের মধ্যেই যিনা-ব্যভিচার ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে, এমনকি মানুষ পশুর মতোই প্রকাশ্যে জিনাতে লিপ্ত হবে।
৫। রাসুল সাঃ আরো বলেছেন, যেনাকার এবং যেনাকারিণী কেয়ামত পর্যন্ত উলঙ্গ অবস্থায় আগুনে জ্বলতে থাকবে। (বুখারীঃ ৪৬২১)
আল্লাহ আমাদের হেপাজত করুন আমিন

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উপদেষ্টা বাংলাদেশীবংশোদ্ভূত 
"ড. ডালিয়া মুজাহিদ"
ইসলামী হিজাব ও শালীন পোশাক পরিধান করার কারণে সাংবাদিকগণ তাকে গভীর বিস্ময়ে জিজ্ঞাসা করেছিলো, আপনার বেশ-ভূষা ও পোশাক পরিচ্ছদের মধ্যে আপনার উচ্চ শিক্ষা ও জ্ঞানের গভীরতা প্রকাশ পাচ্ছেনা। 
তাদের ধারণা ছিলো, হিজাব অনগ্রসরতা, মূর্খতা ও সেকেলে ধ্যান-ধারণার প্রতীক। উত্তরে তিনি বললেন, আদিম যুগে মানুষ ছিল প্রায় নগ্ন। 
শিক্ষা ও জ্ঞান চর্চার উন্নতির সাথে সাথে পোশাক পরিধান করে সভ্যতার উচ্চ শিখরে আরোহণ করতে থাকে।
আমি যে পোশাক পরিধান করেছি, তা শিক্ষা ও চিন্তাশীলতায় উন্নতি ও সভ্যতার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ।
নগ্নতা ও উলঙ্গপনাই যদি উন্নত শিক্ষা ও সভ্যতার চিহ্ন হতো, তাহলে বনের পশুরাই হতো পৃথিবীর সবচেয়ে সুসভ্য ও সুশিক্ষিত।

গল্পটি পড়ুন,
চোখের পানি ধরে রাখতে পারবেন না। 
.
আমেরিকার এক
শহরে এক
নাম করা ব্যবসায়ী
ছিলো। টাকা পয়সা,
নামে,দামে,কোনো কিছুরই
তার
অভাব ছিলো না।
কিন্তু তার মডার্ন
সোসাইটিতে
মুখ দেখাতে পারতো না শুধু
তার মায়ের জন্য।
কারণ তার
মা ছিলো অন্ধ।
মায়ের
মুখে ছিলো আগুনে পোড়া দাগ। আর
মাথায়
কোনো চুল
ছিলো না।
তাই মডার্ন
সোসাইটিতে নিজের মান-সম্মান
বজায়
রাখার জন্য
মা কে বাসা থেকে বের
করে
দিলো।
বেচারি অন্ধ মা কেঁদে কেঁদে
রাস্তায় রাস্তায়
ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন।
হঠাত
একটি গাড়িতে ধাক্কা খেয়ে
বৃদ্ধা মারা গেল।
ছেলে শুনে কষ্ট
পেলো না,
ভাবলো আপদ
বিদায় হয়েছে।
কিছুদিন পর
কোনো একটি ডকুমেন্ট
খুঁজতে খুঁজতে মায়ের
ঘরে
মায়ের
লেখাএকটা ডাইরি পেলো।
ডাইরিতে লেখা ছিলো।
.
০৫-১২-১৯৮০ = আজ
আমি সুন্দরি মিস
আমেরিকা
এর award পেয়েছি।
.
০২-০৫-১৯৮৩ = আজ
আমার pregnant এর abortion না করার
জন্য আমার
স্বামী আমাকে
divorce দিয়েছে।
.
০৭-০৩-১৯৮৫ = আজ
আমার বাড়িতে আগুন
লেগেছিলো।
আমি বাহিরে ছিলাম।
আর আমার
নয়নের মনি
ছেলে বাড়ির ভিতরে ছিলো।
নিজের জীবন
বাজি রেখে শুধু
ছেলের জীবন
বাচাতে গিয়ে
আগুন লেগে আমার চুল
এবং মুখ পুড়ে আমার
সমস্ত
সৌন্দর্য পুড়ে ছাই
হয়ে গেছে।
তাতে আমার কোন দুঃখ নেই।
কিন্তু তবু আমার
নয়নের মনি
ছেলের চোখ
দুটো আমি বাচাতে পারিনি।
.
০৭-০৫-১৯৮৫ = আজ
আমার
নিজের চোখ
দুটো আমার
ছেলে কে দিতে যাচ্ছি।
The End Of My Life Diary!
.....................................................
ডায়েরী টি পড়ে ছেলে পাগলের
মতো কাঁদতে কাঁদতে দেয়ালে
মাথা আছড়াতে লাগলো।
.
আমার আর বলার
কিছু নেই।
সমস্ত পৃথিবীর মা জাতীর
প্রতি রইলো আমার
গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।